ফুটবল, অথবা কিছু জায়গায় ফুটবল নামে পরিচিত, এর একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকেই রয়েছে, কিন্তু আমরা যে আধুনিক খেলাটি জানি তা ১৯ শতকে ইংল্যান্ডে শুরু হয়। ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (FA) ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা নিয়মকানুনকে মানসম্মত করে। ১৮৭২ সালে স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের মধ্যে প্রথম আনুষ্ঠানিক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা হয়। তারপর থেকে, এই খেলাটি একটি বিশ্বব্যাপী ঘটনা হিসেবে পরিনত হয়েছে, যার শীর্ষে রয়েছে ফিফা বিশ্বকাপ!ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা, যা লক্ষ লক্ষ মানুষ খেলে এবং পছন্দ করে। এটি একটি দলীয় খেলা যেখানে এগারোজন খেলোয়াড়ের দুটি দল প্রতিপক্ষ দলের জালে বল ঢুকিয়ে গোল করার জন্য প্রতিযোগিতা করে। খেলাটি একটি আয়তাকার মাঠে খেলা হয় যেখানে প্রতিটি প্রান্তে একটি করে গোল থাকে। খেলাটি তার অবিশ্বাস্য দক্ষতা, দলগত কাজ এবং ভক্তদের আবেগের জন্য পরিচিত।ফুটবলের কিছু মৌলিক নিয়ম এখানে দেওয়া হল:
উদ্দেশ্য: ৯০ মিনিটের খেলায় মূল গোল হল প্রতিপক্ষের চেয়ে বেশি গোল করা, যা ৪৫ মিনিটের দুটি অংশে বিভক্ত।
দল: প্রতিটি দলে একজন গোলরক্ষক সহ ১১ জন খেলোয়াড় থাকে।
বল: বলটি গোলাকার এবং মাঠের সীমানার মধ্যে খেলার মধ্যে থাকতে হবে।
স্কোরিং: যখন পুরো বলটি গোলপোস্টের মাঝখানে এবং ক্রসবারের নীচে গোল লাইন অতিক্রম করে তখন একটি গোল করা হয়।
অফসাইড: একজন খেলোয়াড় যদি বল খেলার মুহূর্তে বল এবং দ্বিতীয়-শেষ ডিফেন্ডার উভয়ের চেয়ে প্রতিপক্ষের গোল লাইনের কাছাকাছি থাকে তবে তাকে অফসাইড বলে বিবেচনা করা হয়।
ফাউল এবং অসদাচরণ: যখন একজন খেলোয়াড় বলটি ঠেলে দেওয়া, ধাক্কা দেওয়া বা বলটি নাড়াচাড়া করার মতো অপরাধ করে (গোলরক্ষক তাদের নিজস্ব পেনাল্টি এরিয়ায় ব্যতীত) তখন ফাউল ঘটে।
ফ্রি কিক এবং পেনাল্টি: নির্দিষ্ট কিছু ফাউলের পর ফ্রি কিক দেওয়া হয় এবং পেনাল্টি এরিয়ার ভেতরে আরও গুরুতর অপরাধের জন্য পেনাল্টি কিক দেওয়া হয়।
রেফারি: রেফারি নিয়ম প্রয়োগ করেন এবং তাদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।
এগুলি কেবল মৌলিক বিষয়, কিন্তু এগুলি সুন্দর খেলার ভিত্তি স্থাপন করে!
إرسال تعليق