১৮৯৫ সালে উইলিয়াম জি. মরগান আমেরিকার ম্যাসাচুসেটসের হলিওকে ভলিবল আবিষ্কার করেন। তিনি প্রথমে এর নাম দিয়েছিলেন "মিন্টোনেট", এবং এটি বাস্কেটবলের কম তীব্র বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। খেলার প্রকৃতির কারণে, যেখানে বলটি নেটের উপর দিয়ে ভলি করা হয়, নামটি ভলিবল রাখা হয়েছিল। এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, এবং আজ এটি একটি প্রধান খেলা যার অভ্যন্তরীণ এবং সমুদ্র সৈকত উভয় বৈচিত্র্য রয়েছে!ভলিবল একটি গতিশীল এবং উত্তেজনাপূর্ণ খেলা যা ছয়জন খেলোয়াড়ের দুটি দল একটি আয়তাকার কোর্টে জাল দিয়ে বিভক্ত করে খেলে। এর উদ্দেশ্য হল বলটি জালের উপর দিয়ে পাঠানো এবং প্রতিপক্ষের দিকে গ্রাউন্ড করা, একই সাথে আপনার ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটতে দেওয়া। এটি তার দ্রুত গতির জন্য পরিচিত এবং এর জন্য সার্ভিং, পাসিং, সেটিং, আক্রমণ, ব্লকিং এবং খননের মতো দক্ষতার সমন্বয় প্রয়োজন। ভলিবলও একটি অলিম্পিক খেলা এবং এর বিশাল বিশ্বব্যাপী ভক্ত রয়েছে!ভলিবলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম রয়েছে যা এটিকে উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনন্য করে তোলে! এখানে মূল বিষয়গুলি দেওয়া হল:
দল: প্রতিটি দলের কোর্টে একবারে ছয়জন খেলোয়াড় থাকে।
স্কোরিং: ম্যাচগুলি সাধারণত সেরা পাঁচটি সেটে খেলা হয়। প্রথম যে দলটি ২৫ পয়েন্টে পৌঁছাবে তারা একটি সেট জিতবে, তবে তাদের কমপক্ষে দুই পয়েন্টে জিততে হবে। যদি পঞ্চম সেটের প্রয়োজন হয়, তবে এটি ১৫ পয়েন্টে খেলা হয়।
হিট: প্রতিটি দলকে বলটি নেটের উপর দিয়ে ফেরত দেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ তিনটি স্পর্শের অনুমতি দেওয়া হয়।
সার্ভ: বলটি শেষ লাইনের পিছন থেকে পরিবেশন করা হয় এবং নেটের উপর দিয়ে প্রতিপক্ষের কোর্টে যেতে হবে।
ঘূর্ণন: খেলোয়াড়দের প্রতিবার যখন তাদের দল সার্ভ জিতবে তখন ঘড়ির কাঁটার দিকে অবস্থান ঘোরাতে হবে।
ত্রুটি: সাধারণ ত্রুটিগুলির মধ্যে রয়েছে সেন্টার লাইনের উপর দিয়ে পা রাখা, ডাবল হিট এবং নেট স্পর্শ করা।
Post a Comment