OrdinaryITPostAd

ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়


ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে এখন লোকজন ডলার ইনকাম করছে। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপে করা যায় না এগুলোর পাশাপাশি আপনার নিজের কাছে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।  বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা খুবই সহজ হয়ে গেছে। ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে এখন অনেকেই তার নিজের হাত খরচ ও তার পড়াশোনার খরচ নিজেই চালাচ্ছে। আজকের এই ব্লগে আমরা ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। 

ঘরে-বসে-মোবাইল-ফোন-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-করার-উপায়



কিন্তু মনে রাখতে হবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট কৌশল অবলম্বন না করলে আপনার সময় বৃথা চলে যাবে। এর জন্য আজকের এই ব্লগে আমি এই সকল বিস্তারিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব এবং এমন কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং সাইড সম্পর্কে বলবো যা মোবাইল দিয়ে করা খুব সহজ হবে এবং আপনি অল্প সময়ে আয় শুরু করতে পারবেন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কিভাবে করে

ফ্রিল্যান্সিং হলো অনলাইনে মাধ্যমে টাকা উপার্জন করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। অনলাইনে নিজের স্কেলের মাধ্যমে কাজ করে টাকা উপার্জন করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য নির্দিষ্ট স্কেল, ধৈর্য ও কঠোর পরিশ্রমের দরকার হয়। ফ্রিল্যান্সিং নিজের ইচ্ছামত স্বাধীনভাবে কাজ করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট স্কুলের দরকার হয়। যেগুলোর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করা খুব সহজ হয়। মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইডে গিয়ে কাজ করা যায়। যার মাধ্যমে সেখান থেকে আমরা ডলার ইনকাম করতে পারি। এর মধ্যে মোবাইল ফোন হল সব থেকে তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার কার্যকর উপায়। আজকের এই ব্লগে আমরা ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। 

মোবাইল ফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব

মোবাইল ফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব? এখন অনেকের মনে এ ধরনের প্রশ্ন আসতে পারে যে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব কিনা। মোবাইল ফোন হল অল্প সময়ে খুব তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। মোবাইল ফোনের দ্বারা তুমি খুব তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবে। এর দ্বারা তুমি কোন ঝামেলা বা এক্সট্রা কোন টাকা পয়সা দরকার হবে না। তুমি তোমার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবে। এখন অনেকেই টাকার অভাবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিনতে পারছে না এর জন্য অনেকে মনে করছেন যে আমার দ্বারা ফ্রীলান্সিং হবে না। কিন্তু না, এখন মোবাইল ফোন দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। মোবাইল ফোনে এখন অনেক আধুনিক টেকনোলজির দ্বারা সেখানে অনেক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং জাতীয় কাজ পাওয়া যায়। যেগুলো দ্বারা তুমি অল্প সময়ে এবং খুব তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবে।

এখন দেশি-বিদেশি অনেক সাইট আছে যেখান থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য অনেক লোক দরকার হয় আর সেই কাজগুলা মোবাইল ফোন দিয়ে করা সম্ভব। সে কাজগুলো মধ্যে রয়েছে, আর্টিকেল রাইটিং, ভিডিও এডিটি, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি। এগুলো ছাড়াও আরো অনেক মাধ্যম আছে যেগুলো আর মাধ্যমে তুমি খুব অল্প সময়ে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে। আজকের এই ব্লগে সে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। এবং ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে জানাবো। মোবাইল ফোন একটি ছোট বস্তু যেটি তুমি সব জায়গাতেই নিয়ে যাতায়াত করতে পারবে। যার মাধ্যমে তুমি তোমার পকেটেই তোমার ইনকামের বস্তুটি রাখতে পারবে। 

মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়

আজকের এই যুগে শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না এছাড়াও মোবাইল ফোন দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। মোবাইল ফোন ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য একটি সুবিধা জনক বস্তু।  মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু কার্যকর উপায় হলোঃ কন্টেন রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং ও তা বিক্রি, ডাটা এন্ট্রি, কাস্টমার সার্ভিস ইত্যাদি। এগুলো হলো মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু কার্যকর উপায়। এগুলোর মাধ্যমে তুমি খুব কম সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে সেখান থেকে ইনকাম শুরু করে দিতে পারবে। 

মোবাইল ফোন এমন একটা জিনিস যা এখন পুরো পৃথিবীকে হাটের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। এর দ্বারা তুমি সব রকম ইনফরমেশন পাবে। এর দ্বারা তুমি এই সময়ে এসে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং জাতীয় কাজ করেও ইনকাম করতে পারবে। আগে মানুষের একটু ভুল ধারণা ছিল যে শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব কিন্তু মোবাইল ফোন আসার পরে এবং ইন্টারনেট আরো শক্তিশালী হওয়ার কারণে এখন এইসব ভুল ধারণা গুলো মুছে গেছে এবং সবাই জানে যে মোবাইল ফোন দিও এখন ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। আজ আজ এই ব্লগে আমি ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

কন্টেন রাইটিং এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম

কন্টেন রাইটিং এর মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে জানতে হবে কনটেন্ট রাইটিং কি? কন্টেনারেটিং হচ্ছে এমন এক ধরনের প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা ব্লগ পোস্টে বিভিন্ন বিষয়ক তথ্যাবলী দিয়ে পাঁচ যোগ্য ও আকর্ষণীয় একটি পোস্ট তৈরি করা। এটাকে সহজ ভাষায় আর্টিকেল রাইটিংও বলা চলে ব্লগার ওয়েবসাইটে আরটিকেল লেখাকে বোঝায়। তুমি মোবাইল ফোন দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা ব্লগার পোস্টে কনটেন্ট লিখে প্রতিমাসের ডলার ইনকাম করতে পারবে। কনটেন রাইটিং শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপই নয় এটি মোবাইলের মাধ্যমেও করা সম্ভব হয়। কনটেন্ট লিখতে বিভিন্ন স্কিলের দরকার হয় যেগুলার দ্বারা আপনি একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে পারবেন। 

ঘরে-বসে-মোবাইল-ফোন-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-করার-উপায়



একজন কনটেন্ট রাইটারের মূল ফোকাস হতে হবে তার পাঠকদের ওপর তার পাঠক কিভাবে পড়লে তা বুঝবে তার প্রতি আকর্ষণ হবে এটাই হবে একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটারের লক্ষ্য। কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য আপনার লেখা দক্ষতা থাকতে হবে যেন আপনি সব ধরনের ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে পারেন। আপনার যত ভালো লেখার স্কিল থাকবে তত তাড়াতাড়ি আপনার রেংকিং বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ডিমান্ড আরো বাড়বে। আপনার কনটেন্ট গুলো যেন মানসম্মত হয় যেগুলো সার্চ ইঞ্জিনে রেংক করার মত হবে এই ধরনের কিওয়ার্ড জাতীয় কনটেন্ট আপনাকে লিখতে হবে। বিভিন্ন প্লাটফর্মে আপনার নিজস্ব প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে হবে যেখান থেকে আপনি কাজ পাবেন। সেসব প্রোফাইলগুলোতে কিছু নমুনাটিকের লিখে রাখবেন যেন যারা আপনার থেকে আর্টিকেল লিখে নেবে তারা বুঝতে পারে আপনি কি ধরনের বা কেমন আর্টিকেল লিখতে পারেন। 

আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন যেন বেশি বেশি কনটেন্ট লেখার যার মাধ্যমে আপনি আপনার স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন এবং আপনার ডিমান্ডো বাড়বে। আর বেশি বেশি করে আপনার প্রোফাইল গুলোতে একটিভ থাকার চেষ্টা করবেন ক্লায়েন্ট এর কাজ খুব তাড়াতাড়ি করার চেষ্টা করবেন। এর মাধ্যমে আপনি একজন প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটার হিসেবে গড়ে উঠতে পারবেন এবং খুব সহজেই ডলার ইনকাম করতে পারবেন। আর এগুলো ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে করাই সম্ভব যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি ও ধৈর্য থাকে। ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় এর মধ্যে এটি একটি কার্যকারী উপায়। 

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকাম

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকাম করতে চান? এই ডিজিটাল যুগে এসে সোশ্যাল মিডিয়া শুধু একটি যোগাযোগ মাধ্যম নয় এটি একটি আয়ের উৎস হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। মোবাইল ফোন দিয়ে সহজেই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করা যায়। প্রথমে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কি সে সম্পর্কে কিছু ধারনা দিই। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট হলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইনকাম করা। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে এখন লোকজন ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের ফানি কনটেন্ট অথবা ব্লগিং কন্টেন্ট দিয়ে মাসে টাকা ইনকাম করছে। আসলে সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করাকেই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বলে। 

ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে খুব সহজেই এই কাজটি করা সম্ভব। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করার জন্য প্রথমেই আমাদের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে প্রোফাইল ক্রিয়েট করতে হবে যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিক টক, ইউটিউব, টুইটার ইত্যাদি। এইসব প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল ক্রিয়েট করলে আপনার প্রত্যেকটা জায়গা থেকেই দর্শক দেখবে এবং আপনাদের চিনবে। তারপর আপনাকে একটি প্ল্যান বানাতে হবে যে কোন বিষয়ে আপনি এই সব প্লাটফর্মে কাজ করবেন যেমন আপনি ফানি কন্টেন্ট বানাবেন নাকি ব্লক কন্টেন। আবার অনেকেই এসব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নিজের বিজনেস শুরু করছে এসব প্লাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের জামাকাপড়, দৈনন্দিন জীবনে সরঞ্জাম ইত্যাদি দিয়ে মানুষকে বলছে যে আমাদের থেকে এই প্রোডাক্টটা নেন এটার দাম এমন এটার বিশেষজ্ঞ এমন এভাবেও অনেকে সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করছে। 

মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি প্রোফাইল ক্রিয়েট করতে হবে। আর ওই প্রোফাইলটি এমনভাবে ক্রিয়েট করতে হবে যেন সেটি একটি ব্র্যান্ডেড প্রোফাইল হিসেবে গঠিত হয়। তারপরে আপনাকে আপনার প্ল্যান অনুযায়ী নিয়মিত বিভিন্ন পোস্ট আপলোড করতে হবে যেন আপনার প্রোফাইলটি সবসময় একটিভ দেখায়। তারপরে আপনাকে এটা মাথায় রাখতে হবে যে আপনার প্রোফাইলের পোস্টে কেউ যদি কোন কমেন্ট করে বা মেসেজ দেয় সেটার রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এটার মাধ্যমে আপনি আপনার ফলোয়ার্সদের আকর্ষণ হবেন এবং আপনার ফলোয়ারটা মনে করব তারা আপনার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তারপর আপনাকে আপনার ফলোয়ার্স গুলা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কথা বলে তাদের আকর্ষণ করতে হবে যেমন আপনি আপনার কোন পোস্টে বলতে পারেন যদি এই পোস্ট কারো ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করে দিন। এবং সাথে সাথে ফলো করে দিন। 

আরো পড়ুনঃ সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কি


এই ধরনের কথা বললে অনেকেই আছে যারা আপনার এই পোস্টটি তাদের বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবে এবং তাদের বন্ধুরে যদি আপনার পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে আপনাকে ফলো করবে এবং সেগুলো আবার সে শেয়ার করে দেবে এভাবে আপনার ফলোয়ার্স বাড়বে ও ভিউয়ার্স বাড়বে। যার মাধ্যমে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সেখান থেকেই ইনকাম শুরু করে দিতে পারবেন। আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে শুধু ও পোস্ট করলেই হবে না এটা জানতে হবে যে কি ধরনের কনটেন্ট লোকজন চাচ্ছে কি ধরনের কন্টেন আপনাকে র্যাংকিংয়ে উপরে নিয়ে যাবে এই সকল বিষয় খেয়ালে রেখে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে কন্টেন তৈরি করতে হবে। এভাবে আপনি ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে খুব তাড়াতাড়ি জনপ্রিয় হয়ে উঠবেন এর সাথে আপনার আয় ও নিশ্চিত হবে। 

এগুলা হল ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইনকামের কার্যকারী উপায়। আর হ্যাঁ এটা সবসময় মনে রাখতে হবে আপনার ভিডিও কোয়ালিটি যদি খারাপ হয় তাহলে আপনার ভিউয়ার্সও কম হবে আপনি রেংকিং এ পিছিয়ে থাকবেন এ জন্য সব সময় আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো করার চেষ্টা করতে হবে যতটা ভালো করা সম্ভব হয় এবং আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করতে হবে তো এই ছিল সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকামের উপায়। 

মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং

বর্তমান এই সময়ে এসে ভিডিও এডিটিং শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়।এটি এখন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে প্রফেশনাল ভাবে করা সম্ভব। বর্তমানে অনেকেই ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং করে মাসে ডলার ইনকাম করছে।তাই আপনার এসব ভুল ধারণা বাদ দেন যে শুধু ল্যাপটপ বা কম্পিউটার দিয়ে এই ভিডিও এডিটিং করা সম্ভব। কিন্তু মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং করার জন্য কিছু কার্যকারী কৌশল অবলম্বন করতে হবে। যে কৌশলগুলো ছাড়া আপনি কখনোই একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর হতে পারবেন না। আজকের এই ব্লগে আমি আপনাদের মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং করার কিছু কার্যকারী কৌশল সম্পর্কে জানাবো। মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং করার জন্য আপনার সর্বপ্রথম যেটা প্রয়োজন সেটা হলো একটি স্মার্টফোন। 

এখন আবার অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন যে মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং কেন করবেন বা কিভাবে করবেন। এরও কিছু কার্যকরী বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। প্রথমেই আমরা আলোচনা করব মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং কেন করবেন এই বিষয়টি নিয়ে। তো মোবাইল ফোন দিয়ে ভিডিও এডিটিং করা খুবই সহজ যেটা অনেক সাশ্রয়ী ও কোন পেইড ছাড়া সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও এডিটিং করা সম্ভব হয় যেটার জন্য কম খরচে কাজ বেশি হয় এবং ফলাফল ভালো পাওয়া যায় এর জন্য মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং করা ভালো। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম আছে যেগুলো দ্বারা আপনি ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। যেমনঃ কাপকাট, ক্লিন মাস্টার, ইনশট, বিএন ভিডিও এডিটর ইত্যাদি। 

আরও পড়ুনঃ ভিডিও এডিটিং কি


এই প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন এবং একটি প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারবেন। আর এই কয়েকটি প্লাটফর্মের মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম যা মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিট করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর সেটা হল কাপকাট। এই প্লাটফর্মটি ছোট থেকে বড় সবাই ইউজ করতে পারে এবং এই প্লাটফর্মের ইউজ করাটি খুবই সহজ। আর এখন এআই আসার পর থেকে এই প্লাটফর্মে কাজ করা আর একটু সহজ হয়ে গেছে। এখন কথা বলব আপনি কিভাবে ভিডিও এডিট করা শুরু করবেন। তো প্রথমে আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে ভিডিও ফুটে সংরক্ষণ করবেন তারপরে আপনি সেই ফুটেজ গুলো যেভাবে সাজাবেন সেভাবে আপনি যে কোন প্লাটফর্মে সাজিয়ে নিবেন তারপর আপনার পছন্দ মতন ফিল্টারিং এবং ইফেক্ট ব্যবহার করে সেগুলোকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

আর এমনভাবে ভিডিও এডিট করবেন যেন আপনার ভিডিও এডিট সবার থেকে ভালো হয় আর যেগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব ভালো চলে। মনে রাখবেন ভিডিও কোয়ালিটি যদি খারাপ হয় আপনি সেটি এডিটিং করে ভালো করতে পারবেন আর যদি আপনার ভিডিও এডিটিং কোয়ালিটি খারাপ হয় তাহলে সোশ্যাল মিডিয়াতে সেগুলো আপলোড করা যাবে না এবং আপনার রেংকিংও বাড়বে না আপনি জনপ্রিয় হবেন না একজন ভিডিও এডিটর হিসেবে। তো সবসময় চেষ্টা করবেন যেন একটি বেটার ভিডিও এডিট করে দিতে। এইভাবেই আপনি ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে একজন ভোকেশনাল ভিডিও এডিটর হিসেবে ঘুরতে পারবেন। 

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম

এই সময়ে এসে শুধু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করা সম্ভব নয় এটি মোবাইল দিয়েও সম্ভব। ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করতে পারবেন। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইন টা কি।গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো কোন চিত্র রং টেক্সট আইকন ব্যবহার করে একটি তথ্য বা বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া। এই গ্রাফিক ডিজাইনের মধ্যে অনেক ধরনের ডিজাইন রয়েছে। যেমন লোগো ডিজাইন, পোস্টার বা ব্যানার ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন করে এখন খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। 

মোবাইল ফোন দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য প্রথমেই আপনাকে অ্যাপ বেছে নিতে হবে যে আপনি কোন অ্যাপ দিয়ে কাজটি শুরু করবেন। এর জন্য বিভিন্ন অ্যাপ আছে তার মধ্যে কোনভা, পিক আর্ট, এডোবি স্পোর্টস ইত্যাদি মোবাইলে বা মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার ভালো একটি মাধ্যম। তারপর আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কোথায় বা কোথার জন্য কোথাকার জন্য এটি তৈরি করবেন যেমন youtube এর জন্য এক ধরনের থাম্বেল তৈরি করতে হয় আবার লোগো ডিজাইন এর জন্য এক ধরনের কাজ করতে হয়। এইসব বিষয়গুলো মাথায় রেখে আপনার কাজ করতে হবে। 

একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে তার প্রোফাইল থাকা দরকার তা না হলে সে কাজ পাবে না এর জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নিজের প্রোফাইল তৈরি করুন যেন আপনার লাইনটা বুঝতে পারে আপনি কি করে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারেন। তারপরে আপনি নিজে গ্রাফিক্সের কাজ করে যেমন লোগো বানিয়ে বিভিন্ন জায়গায় আপলোড করতে পারে যেগুলা দেখে আপনার ক্লায়েন্ট এর সংখ্যা বাড়তে পারে। সবসময় মনে রাখবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন এর জন্য নিজের প্রতি কনফিডেন্স লেভেল থাকতে হবে। কারণ গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আপনি প্রথম থেকেই অধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন না এর জন্য ধীরে ধীরে পরিশ্রম করতে হবে। আপনি যদি ধৈর্য ধরে এই কাজটি ধরে রাখতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি ইনকাম শুরু করতে পারবেন। এটি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার একটি কার্যকর উপায় হিসেবে গণনা করা হয়। 

মোবাইল দিয়ে ডাটা এন্ট্রির কাজ

বর্তমান যুগে অনলাইনে থেকে আয় করার একটি সহজ উপায় হল ডাটা এন্ট্রির কাজ। আর এই কাজটি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে করাও সম্ভব। এখন অনেকেই বুঝতে পারছেন না এই কাজটি কি বা ডাটা এন্ট্রি কি। ডাটা এন্ট্রি কাজ হলোঃ নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, প্রোডাক্ট তালিকা ইত্যাদি তথ্য ডিজিটাল ফর্মে লিখে রাখা। ডাটা এন্ট্রি র কাজের জন্য আপনার প্রয়োজন ভালো ইন্টারনেট কানেকশন যেন আপনারই কাজ করার সময় কোন সমস্যা না হয়। দ্রুত টাইপিং শেখা ও সর্তকতা যেন আপনি খুব তাড়াতাড়ি লিখতে পারেন এবং কোন ভুল না যায়। এটার জন্য কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম আছে যেখানে আপনি এই কাজগুলো করতে পারবেন। যেমনঃ গুগল সিটস, মাইক্রোসফট এক্সেল, নোশন ইত্যাদি অ্যাপ। 

এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে বা অ্যাপগুলোতে আপনি মোবাইলে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন।ডাটা এন্ট্রির কাজে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ফরম ফিলাপ করতে হবে তারপরে বিভিন্ন কনটেইনের ডেটাবেজ তৈরি করতে হবে তারপর প্রোডাক্ট লিস্ট তৈরি করতে হবে এই ধরনের কাজ ডাটা এন্টির কাজ। আপনি এটি শুরু করার জন্য প্রথমে কোন প্লাটফর্মে আপনার প্রোফাইল তৈরি করতে হবে তারপর সেখান থেকে আপনি কাজ পাবেন এবং ছোট থেকে বড় সব ধরনের কাজ করার চেষ্টা করবেন ধীরে ধীরে আপনার অভিজ্ঞতা ও রেট বাড়বে। এবং তখন আপনি একজন প্রফেশনাল ডাটা এন্ট্রিনার আর হিসেবে করে উঠবেন। এই কাজটি করার অনেক ধরনের সুবিধা আছে যেমন যেকোনো সময় কাজটি করা যায়, বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না, আবার অল্প সময়ে কাজটি সম্পন্ন করা যায়। 

ঘরে-বসে-মোবাইল-ফোন-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-করার-উপায়



এর জন্য খুব অল্প সময়ে এবং বেশি কষ্ট হবে না এমন ধরনের কাজ করতে চাইলে আপনি এই কাজটি বেছে নিতে পারেন। ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে এই ছিল বিস্তারিত। এছাড়াও আপনি আরো অনেক ধরনের কাজ আছে যেগুলা দ্বারা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় এর একটি নমুনা। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা ও অসুবিধা

আজকা শুধু ফ্রিল্যান্সিং ল্যাপটপ বা কম্পিউটার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এখন মোবাইল ফোন দিও ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। কিন্তু মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে। যেমন মোবাইল দিয়েছিলাম করার সুবিধা গুলো হলোঃ কোন জায়গা থেকে কাজ করা যায়। মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি সব জায়গাতে নিয়ে গিয়ে কাজ করতে পারবেন অফিস আদালত বাড়ি ঘর পার্ক ইত্যাদি জায়গা গুলোতে কাজ করতে পারবেন। আবার কম খরচে সে কাজগুলো শুরু করতে পারবে। মোবাইল ফোন দিয়ে শুরু করলে আপনার এক্সট্রা কম্পিউটার ল্যাপটপ কেনার জন্য টাকা দিতে হচ্ছে না। সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন আপনি ইমেইল বা চ্যাটের মাধ্যমে ভিডিও কলের মাধ্যমে। আবার ছোট ছোট কাজ মোবাইল দিয়ে দ্রুত শেষ করা যায় যার মাধ্যমে আপনার টাইম ম্যানেজমেন্ট টা ঠিক থাকবে। 

আবার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু অসুবিধা হলোঃ মোবাইলের স্ক্রিন ছোট এবং রেম কম এর জন্য বড় ফাইল বা জটিল প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা একটু জটিল হয়ে দাঁড়ায়। কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায় কিন্তু মোবাইলে সে সব সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করা যায় না, আবার দীর্ঘ সময়ে মোবাইলের দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখ লেগে যায় হাতে ক্লান্তি বেশি হয়। আবার মোবাইলে ডাটা বা ওয়াইফাই থাকলে কাজ বন্ধ হতে পারে না আর যদি একবার চলে যায় তাহলে এই আপনার কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা অসুবিধা দুইটাই আছে কিন্তু মোবাইল দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা আপনার জন্য ভালো হবে। তাই বেশি দেরি না করে এখনই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা শুরু করে দিন এবং সফলতার দিকে এগিয়ে যান। 

উপসংহার ও নিজস্ব মতামত বা টিপস

মোবাইল দিয়ে ফিন্যান্সিং করা এখন স্বপ্ন নয় এটা বাস্তবে পরিণত হয়েছে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু অসুবিধা থাকলেও এটা অনেক সুবিধা জনক এখানে অনেক ধরনের সুবিধা আছে যেমন অল্পভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে অল্প সময়ে কাজ শেষ করতে পারবেন এবং আরো অনেক ধরনের সুবিধা। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য মোবাইল ফোন একটি বেস্ট অপশন হবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য। আর সব সময় মনে রাখতে হবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ধৈর্য ও পরিশ্রমে জরুরী তাই ধৈর্য ধরে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবে। তো সব সময় ধৈর্য ধরবেন এবং পরিশ্রম করে যাবেন সফলতা একদিন আসবে। অবশেষে বলা যায় মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে লোকজন লাখো টাকা ইনকাম করছে তাই আজই শুরু হয়ে যান আপনার স্বপ্ন গর্তে। ডিজিটাল যুগে নিজেকে ডিজিটাল করতে আজই আপনার স্বপ্ন পূরণের লেগে পড়ুন। এই ছিল ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। 

মোবাইল ফোন দিয়ে স্বাধীনভাবে দক্ষ তাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারো। ধৈর্য নিয়মিত চর্চা তোমার সাফল্য এনে দেবে এটা মনে রেখো। 

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার উপায়

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url